আর্জেন্টিনার সম্পর্কে কয়েকটি তথ্য জানলে আপনি অবাক হয়ে যাবেন - Amazing and Interesting Facts about Argentina in Bangla
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা দক্ষিণ আমেরিকার এই দেশ সম্পর্কে জানে না। কিন্তু সারা বিশ্বের মানুষ সেই দেশের ফুটবল এবং সেই দেশের ফুটবলার দের ভালোভাবেই চিনে বা মনে রেখেছে। যেই দেশে মহান মহান মানুষ থাকে সেই দেশটা এমনিতে ই পরিবর্তন হয়ে যাই। হাঁ! আপনি ঠিক ই ধরেছেন, আমি সেই দেশটার কথা ই বলছি যার নাম আর্জেন্টিনা। তো জেনে নেওয়া যাক আর্জেন্টিনা সম্পর্কে কিছু অবাক করা তথ্য। যা আপনাকে অবশই চমকে দেবে।
আর্জেন্টিনা দক্ষিণ আমেরিকার একটি দেশ। দক্ষিণ আমেরিকায় এই দেশটি ব্রাজিলের পর দ্বিতীয় সর্ব বৃহৎ দেশ। আর্জেন্টিনার নাম ল্যাটিন শব্দ আর্জেন্টাম থেকে এসেছে। যার অর্থ সিলভার। যখন শুরুতে ইউরোপিয়ান লোক এই দেশে এসেছিলো তখন তারা ভেবেছিলো এই দেশ সিলভার দিয়ে ভর্তি। তাই তারা এই দেশের নাম আর্জেন্টিনা রেখেছিলো।
আর্জেন্টিনায় শিক্ষিতের হার অনেক বেশি। এই দেশে শিক্ষিত দের হার ৯৯%. পৃথিবীর শিক্ষিত দেশের লিস্ট এ এই দেশের নাম অনেক ওপরে ই থাকে। সেখানে ৫ বছর থেকে ১৮ বছর পর্যন্ত সবাইকে স্কুলে যাওয়া বাধ্যতামূলক। আর্জেন্টিনায় লোকসংখ্যা প্রায় ৪ কোটি ৪৫ লক্ষ্। তারা সবাই স্পেনিশ ভাষায় কথা বলে। তাদের ধর্ম হলো খ্রীষ্টান।
আর্জেন্টিনা সারা বিশ্বে পরিচিতি লাভ করেছে ফুটবলের জন্য। এখানে রয়েছে ফুটবলের দুই মহান জাদুকর ম্যারাডোনা এবং মেসি। তাদের নাম জানে পাওয়া যাবে না এমন ফুটবল প্রেমিক খুঁজে পাওয়া যাবে না। আর্জেন্টিনা দুইবার ফুটবল বিশ্বকাপ জিতেছে। ১৯৭৮ সালে প্রথম এবং ১৯৮৬ সালে দ্বিতীয় ফুটবল বিশ্বকাপ জিতেছে। কিন্তু আপনি এটা জেনে অবাক হবেন, যে দেশ এতোটা ফুটবল প্রিয় সেই দেশের জাতীয় খেলা ফুটবল না। তাদের জাতীয় খেলার নাম পাতো, যেটা ঘোড়া দোর আর বাস্কেট বলের কম্বিনেশন। যেটা ঘোড়ার উপর বসে খেলতে হয়। কিন্তু এর পরেও ফুটবলের জনপ্রিয়তা এতটুকুও কমে নি। আর্জেন্টিনা ফুটবলের পাশাপাশি ট্যাংগোর জন্য বিখ্যাত। ট্যাংগো প্রথম শুরু হয়েছিল আর্জেন্টিনায়।
সেই দেশে ম্যারাডোনা নামে একটি চার্জ তৈরি করা হয়েছে। সেই দেশে মেসির ফ্যানরা নিজেদের বাচ্চার নাম মেসি নামে এতো পরিমান রেখেছে যে মেসির হোম টাউন রোজারিওতে মেসি নামটি ব্যান করে দিয়েছে সেই দেশের সরকার। আর্জেন্টিনায় বেশির ভাগ লোক ই গ্রামে থাকে। দক্ষিণ আমেরিকায় চিলির পর দ্বিতীয় ধনী দেশ আর্জেন্টিনা। এর কারণ হলো সেই দেশের কাজ করার লোকেরা অধিক প্রশিক্ষিত। দক্ষিণ আমেরিকায় দ্বিতীয় অর্থনৈতিক দেশ হলো আর্জেন্টিনা। এই দেশের বৃদ্ধি ক্রমশ বেড়েই চলছে। এই দেশের ২৫% ইনকাম ম্যানুফেক্ট্যুরিং থেকে আসে।
সায়েন্স এন্ড টেকনোলজিতেও আর্জেন্টিনা অনেক এগিয়ে রয়েছে। ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রথম আবিষ্কার হয় আর্জেন্টিনায়। এখনো পর্যন্ত সায়েন্স এন্ড টেকনোলজিতে তাদের ৩ টি নোবেল পুরুস্কার আছে। আর্জেন্টিনার রেল বেবস্থা অনেক উন্নত এবং তাদের রেল লাইন পুরো ল্যাটিন আমেরিকায় সবচেয়ে বড়ো।
আর্জেন্টিনা দেশটি শান্তিতে বিশ্বাসী তাই তারা আজ পর্যন্ত কোনো হাতিয়ার বানায় নি। কিন্তু তারা ১৯৮০ সালে ই পরমাণু অস্ত্র বানাতে সক্ষম ছিল। আর্জেন্টিনা দক্ষিণ আমেরিকার এক মাত্র দেশ যেখানে সবচেয়ে অধিক পরিমান মুসলিম এবং য়ুহুদি বসবাস করে। ২০০১ সালে রাজনীতির কারণে মাত্র ১০ দিনের মধ্যে ৫ জন প্রেসিডেন্ট পরিবর্তন করা হয়েছে।
আর্জেন্টিনা মদ বানানোর জন্য বিখ্যাত। মদ বানানোর পাশাপাশি ওরা সেই মদ এক্সপোর্ট ও করে থাকে। ২০১৪ তে আর্জেন্টিনা ১ লক্ষ ৫৯ হাজার টন মদ এক্সপোর্ট করেছিল। সেখানকার লোকজনের বিয়ার এতো পছন্দ করে যে অনেকের নিজের পছন্দের বিয়ার ব্র্যান্ডও থাকে। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি বীফ প্রডিউস করে আর্জেন্টিনা। প্রতি বছর ৩০ লক্ষ থেকে ৩৫ লক্ষ টন বীফ প্রডিউস করে তারা।
আর্জেন্টিনায় শিক্ষিতের হার অনেক বেশি। এই দেশে শিক্ষিত দের হার ৯৯%. পৃথিবীর শিক্ষিত দেশের লিস্ট এ এই দেশের নাম অনেক ওপরে ই থাকে। সেখানে ৫ বছর থেকে ১৮ বছর পর্যন্ত সবাইকে স্কুলে যাওয়া বাধ্যতামূলক। আর্জেন্টিনায় লোকসংখ্যা প্রায় ৪ কোটি ৪৫ লক্ষ্। তারা সবাই স্পেনিশ ভাষায় কথা বলে। তাদের ধর্ম হলো খ্রীষ্টান।
আর্জেন্টিনা সারা বিশ্বে পরিচিতি লাভ করেছে ফুটবলের জন্য। এখানে রয়েছে ফুটবলের দুই মহান জাদুকর ম্যারাডোনা এবং মেসি। তাদের নাম জানে পাওয়া যাবে না এমন ফুটবল প্রেমিক খুঁজে পাওয়া যাবে না। আর্জেন্টিনা দুইবার ফুটবল বিশ্বকাপ জিতেছে। ১৯৭৮ সালে প্রথম এবং ১৯৮৬ সালে দ্বিতীয় ফুটবল বিশ্বকাপ জিতেছে। কিন্তু আপনি এটা জেনে অবাক হবেন, যে দেশ এতোটা ফুটবল প্রিয় সেই দেশের জাতীয় খেলা ফুটবল না। তাদের জাতীয় খেলার নাম পাতো, যেটা ঘোড়া দোর আর বাস্কেট বলের কম্বিনেশন। যেটা ঘোড়ার উপর বসে খেলতে হয়। কিন্তু এর পরেও ফুটবলের জনপ্রিয়তা এতটুকুও কমে নি। আর্জেন্টিনা ফুটবলের পাশাপাশি ট্যাংগোর জন্য বিখ্যাত। ট্যাংগো প্রথম শুরু হয়েছিল আর্জেন্টিনায়।
সেই দেশে ম্যারাডোনা নামে একটি চার্জ তৈরি করা হয়েছে। সেই দেশে মেসির ফ্যানরা নিজেদের বাচ্চার নাম মেসি নামে এতো পরিমান রেখেছে যে মেসির হোম টাউন রোজারিওতে মেসি নামটি ব্যান করে দিয়েছে সেই দেশের সরকার। আর্জেন্টিনায় বেশির ভাগ লোক ই গ্রামে থাকে। দক্ষিণ আমেরিকায় চিলির পর দ্বিতীয় ধনী দেশ আর্জেন্টিনা। এর কারণ হলো সেই দেশের কাজ করার লোকেরা অধিক প্রশিক্ষিত। দক্ষিণ আমেরিকায় দ্বিতীয় অর্থনৈতিক দেশ হলো আর্জেন্টিনা। এই দেশের বৃদ্ধি ক্রমশ বেড়েই চলছে। এই দেশের ২৫% ইনকাম ম্যানুফেক্ট্যুরিং থেকে আসে।
সায়েন্স এন্ড টেকনোলজিতেও আর্জেন্টিনা অনেক এগিয়ে রয়েছে। ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রথম আবিষ্কার হয় আর্জেন্টিনায়। এখনো পর্যন্ত সায়েন্স এন্ড টেকনোলজিতে তাদের ৩ টি নোবেল পুরুস্কার আছে। আর্জেন্টিনার রেল বেবস্থা অনেক উন্নত এবং তাদের রেল লাইন পুরো ল্যাটিন আমেরিকায় সবচেয়ে বড়ো।
আর্জেন্টিনা দেশটি শান্তিতে বিশ্বাসী তাই তারা আজ পর্যন্ত কোনো হাতিয়ার বানায় নি। কিন্তু তারা ১৯৮০ সালে ই পরমাণু অস্ত্র বানাতে সক্ষম ছিল। আর্জেন্টিনা দক্ষিণ আমেরিকার এক মাত্র দেশ যেখানে সবচেয়ে অধিক পরিমান মুসলিম এবং য়ুহুদি বসবাস করে। ২০০১ সালে রাজনীতির কারণে মাত্র ১০ দিনের মধ্যে ৫ জন প্রেসিডেন্ট পরিবর্তন করা হয়েছে।
আর্জেন্টিনা মদ বানানোর জন্য বিখ্যাত। মদ বানানোর পাশাপাশি ওরা সেই মদ এক্সপোর্ট ও করে থাকে। ২০১৪ তে আর্জেন্টিনা ১ লক্ষ ৫৯ হাজার টন মদ এক্সপোর্ট করেছিল। সেখানকার লোকজনের বিয়ার এতো পছন্দ করে যে অনেকের নিজের পছন্দের বিয়ার ব্র্যান্ডও থাকে। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি বীফ প্রডিউস করে আর্জেন্টিনা। প্রতি বছর ৩০ লক্ষ থেকে ৩৫ লক্ষ টন বীফ প্রডিউস করে তারা।
0 Comments