ব্রাজিল সম্পর্কে কিছু অবাক করা তথ্য | Amazing and Interesting Facts about Brazil in Bangla
আজ আমরা দক্ষিণ আমেরিকার এমন একটি দেশ সম্পর্কে জানবো যেই দেশটির নাম শুনলে আমাদের সবচেয়ে আগে ফুটবলের কথা মনে পরে। সেই দেশটি সাধারণত ফুটবলের জন্য সারা বিশ্বে পরিচিতি লাভ করেছে। সেই দেশ থেকে অনেক অনেক ফুটবলের লিজেন্ড বেরিয়েছে যাদের নাম সমস্ত ফুটবল প্রেমিক মনে রাখবে।
হাঁ! আপনি ঠিক ই ধরেছেন , আজ আমরা ব্রাজিল সম্পর্কে এমন কিছু তথ্য জানবো তা যদি আপনি প্রথম শুনে থাকেন তাহলে অবশ্যই চমকে যাবেন।
ব্রাজিল দক্ষিণ আমেরিকার সবচেয়ে বড়ো দেশ। এই দেশটি আয়তনে পৃথিবীতে পঞ্চম এবং জনসংখ্যার দিক দিয়েও পাঁচ নম্বরে আছে ব্রাজিল। ব্রাজিল নামটি এসেছে একটি গাছের নাম ব্রাজিলউড থেকে। বিশাল অরণ্যে ঘেরা এই দেশটির আয়তন প্রায় ৮৫ লক্ষ বর্গকিলোমিটার। দক্ষিণ আমেরিকার ৪৭% জায়গা জুড়ে ব্রাজিলের অবস্থান। ইকুয়েডর এবং চিলি ছাড়া দক্ষিণ আমেরিকার বাকি সবগুলি দেশের সাথে ব্রাজিলের সীমান্ত আছে। বিশ্বের সবচেয়ে ক্যাথলিক এর বসবাস এই ব্রাজিলে। ব্রাজিলের মোট জনসংখ্যার ৬৫ ভাগ ই ক্যাথলিক। বিশ্বের সবচেয়ে বড়ো যদি আমাজন এই ব্রাজিলে অবস্থিত। প্রায় ৪০০০ মাইল পাড়ি দিয়ে দক্ষিণ আমেরিকার পাঁচটি দেশের উপর দিয়ে আটলান্টিক মহাসাগরে গিয়ে পড়েছে। এই নদী যে পরিমান জল ধারণ করে তা বিশ্বের অন্যান্য নদী গুলির থেকে অনেক বেশি। আমাজন নদীর কোনো সেতু নেই।
ব্রাজিলে মারামারি, খুনোখুনি অনেক বেশি পরিমানে হয়। ব্রাজিলে যতই মারামারি, খুনোখুনি হোক না কেন তা নিজেদের মধ্যে সীমাবদ্ধ। তারা কখনো প্রতিবেশী দেশ গুলির সাথে যুদ্ধ করতে যাই না। তাই ১৮৭০সালের পর ব্রাজিলে কোনো প্রকার যুদ্ধ হয় নি। ব্রাজিলিয়ান ভবিষ্যৎ নিয়ে খুবই আশাবাদী হয়ে থাকে। তারা সব সময় এটাই মনে করে যে সামনে যা হবে তা ভালোর জন্যই হবে।
পর্যটক দের জন্য ব্রাজিল এক আকর্ষণীয় জায়গা। তাই প্রতি বছর প্রায় ৬ মিলিয়ন পর্যটক ব্রাজিলে ঘুরতে যাই। ব্রাজিলের অর্থনৈতিক অনেকটাই আসে পর্যটকদের থেকে। পৃথিবীর মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বিমান বন্দরের দেশ হলো এই ব্রাজিল। যুক্তরাট্রের পরেই ব্রাজিলের অবস্থান। ব্রাজিলের রাজধানীর নাম ব্রাজিলিয়া। মজার বিষয় হলো আজ থেকে প্রায় ৬০ বছর আগে মাত্র ৪১ মাসে এই রাজধানী নির্মাণ করা হয়েছে। ব্রাজিলিয়া শহরটি পৃথিবীর অন্যতম একটি সুন্দর শহর। এই শহর টি আকাশ থেকে দেখলে মনে হয় একটি পাখির মতো। বিশ্ব ঐতিহ্য ছড়াছড়ি ব্রাজিলে। সপ্তম আশ্চর্যের একটি christ the redeemer এই ব্রাজিলে অবস্থিত।
কফি রপ্তানি কারক দেশ হিসাবে ব্রাজিলের স্থান প্রথম। শুধুমাত্র ২০১৪ সালেই ২৭২ কোটি ৭ লক্ষ ১০ হাজার কিলোগ্রাম কফি রপ্তানি করেছে। বিশ্বের সবচেয়ে লম্বাকৃতির দেশ হলো এই ব্রাজিল। উত্তর থেকে দক্ষিণে প্রায় ৪৩৯৫ কিমি লম্বা আর পূর্ব থেকে পশ্চিমে প্রায় ৪৩১৯ কিমি লম্বা। আমাজন জঙ্গল থাকার কারণে বিভিন্ন প্রজাতির পশুপাখি দেখা যাই এই ব্রাজিলে।
ব্রাজিলে বিভিন্ন ভাষাবাসীর লোক রয়েছে। সেখানে প্রায় ১৮০ টি ভাষায় মানুষ কথা বলে। ব্রাজিলে ব্রাজিলিয়ান দের ছাড়া সবচেয়ে বেশি জাপানীজদের লক্ষ্য করা যাই। আমাজন জঙ্গলে অনেক আদিম মানুষ এখনো রয়েছে যাদের সাথে আধুনিক সভ্যতার সম্পর্ক এখনো স্থাপিত হয় নি। ব্রাজিলে একটি বিখ্যাত স্নেক ল্যান্ড রয়েছে যেখানে প্রতি বর্গমিটারে ৫ টি করে সাপ থাকে। সেই জায়গাটি পর্যটকদের জন্য নিষিধ্য করে দিয়েছে সেই দেশের সরকার।
ব্রাজিলে মারামারি, খুনোখুনি অনেক বেশি পরিমানে হয়। ব্রাজিলে যতই মারামারি, খুনোখুনি হোক না কেন তা নিজেদের মধ্যে সীমাবদ্ধ। তারা কখনো প্রতিবেশী দেশ গুলির সাথে যুদ্ধ করতে যাই না। তাই ১৮৭০সালের পর ব্রাজিলে কোনো প্রকার যুদ্ধ হয় নি। ব্রাজিলিয়ান ভবিষ্যৎ নিয়ে খুবই আশাবাদী হয়ে থাকে। তারা সব সময় এটাই মনে করে যে সামনে যা হবে তা ভালোর জন্যই হবে।
পর্যটক দের জন্য ব্রাজিল এক আকর্ষণীয় জায়গা। তাই প্রতি বছর প্রায় ৬ মিলিয়ন পর্যটক ব্রাজিলে ঘুরতে যাই। ব্রাজিলের অর্থনৈতিক অনেকটাই আসে পর্যটকদের থেকে। পৃথিবীর মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বিমান বন্দরের দেশ হলো এই ব্রাজিল। যুক্তরাট্রের পরেই ব্রাজিলের অবস্থান। ব্রাজিলের রাজধানীর নাম ব্রাজিলিয়া। মজার বিষয় হলো আজ থেকে প্রায় ৬০ বছর আগে মাত্র ৪১ মাসে এই রাজধানী নির্মাণ করা হয়েছে। ব্রাজিলিয়া শহরটি পৃথিবীর অন্যতম একটি সুন্দর শহর। এই শহর টি আকাশ থেকে দেখলে মনে হয় একটি পাখির মতো। বিশ্ব ঐতিহ্য ছড়াছড়ি ব্রাজিলে। সপ্তম আশ্চর্যের একটি christ the redeemer এই ব্রাজিলে অবস্থিত।
কফি রপ্তানি কারক দেশ হিসাবে ব্রাজিলের স্থান প্রথম। শুধুমাত্র ২০১৪ সালেই ২৭২ কোটি ৭ লক্ষ ১০ হাজার কিলোগ্রাম কফি রপ্তানি করেছে। বিশ্বের সবচেয়ে লম্বাকৃতির দেশ হলো এই ব্রাজিল। উত্তর থেকে দক্ষিণে প্রায় ৪৩৯৫ কিমি লম্বা আর পূর্ব থেকে পশ্চিমে প্রায় ৪৩১৯ কিমি লম্বা। আমাজন জঙ্গল থাকার কারণে বিভিন্ন প্রজাতির পশুপাখি দেখা যাই এই ব্রাজিলে।
ব্রাজিলে বিভিন্ন ভাষাবাসীর লোক রয়েছে। সেখানে প্রায় ১৮০ টি ভাষায় মানুষ কথা বলে। ব্রাজিলে ব্রাজিলিয়ান দের ছাড়া সবচেয়ে বেশি জাপানীজদের লক্ষ্য করা যাই। আমাজন জঙ্গলে অনেক আদিম মানুষ এখনো রয়েছে যাদের সাথে আধুনিক সভ্যতার সম্পর্ক এখনো স্থাপিত হয় নি। ব্রাজিলে একটি বিখ্যাত স্নেক ল্যান্ড রয়েছে যেখানে প্রতি বর্গমিটারে ৫ টি করে সাপ থাকে। সেই জায়গাটি পর্যটকদের জন্য নিষিধ্য করে দিয়েছে সেই দেশের সরকার।
ফুটবল ইতিহাসে সোনালী অতীত রয়েছে ব্রাজিলের। ফুটবলের জন্য পরিচিতি পাওয়া এই দেশে অনেক ফুটবল লিজেন্ড রয়েছে। তাদের মধ্যে অন্যতম পেলে, রোনাল্ডো , রোনালদিনহো , রোমারিও , গারিনচ্চা, কাকা প্রমুখ। ব্রাজিল ফুটবল ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ওয়ার্ল্ডকাপ জিতেছে। মোট ৫ বার ( ১৯৫৮, ১৯৬২,১৯৭০, ১৯৯৪, ২০০২ ) এর মধ্যে তিনবারই জিতেছে পেলে। পেলে একমাত্র খেলোয়াড় যে তিনটা বিশ্ব কাপ জিতেছে। ব্রাজিলের হয়ে পেলের ৭৯ টি গোল রয়েছে। ব্রাজিল একমাত্র দেশ যারা সবগুলি ফিফা ওয়ার্ল্ডকাপ এ অংশগ্রহণ করেছে। ব্রাজিল ফুটবলে সাম্বা স্টাইলের জন্য বিখ্যাত। নরওয়ে একমাত্র ফুটবল টীম যাদেরকে ব্রাজিল কখনো হারাতে পারেনি। দুই দলের মোট ৪ বার দেখা হয়েছে। ৩ টা আন্তর্জাতিক ফ্রেন্ডলি আর একটা ১৯৯৮ এ ফিফা ওয়ার্ল্ডকাপ এ। মোট ৪ বরে ২ বার ব্রাজিল হেরেছে আর ২ বার ড্র করেছে।
0 Comments